বেলা
এক্সটেরিয়র










ফ্লোর প্লান




ইন্টেরিয়র






























ইঞ্জিনিয়ারিং
আপনি চাইলে পুরো বিল্ডিংয়ের প্ল্যান সহজেই দেখতে পারবেন।
পিডিএফ ফরম্যাটে সুইপ করে ব্রাউজ করুন বা চাইলে ডাউনলোড করে আপনার ডিভাইসে দেখে নিতে পারেন।
আর্কিটেক্ট ড্রইং
স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং
লোকেশন

প্রজেক্ট টিম

ইঞ্জিনিয়ার সিফাত বিন হোসাইন

ইঞ্জিনিয়ার রাফসানুল হক

তানভীর আহমেদ

শিমুল সরকার

নিশা

এলেক্স পেরেইরা
প্রজেক্ট ফিচার
আয়তন
১,৭২০বঃফুঃ
ভবন
৮তলা
বেডরুম
৪টি
বেলকনি
৩টি
ওয়াশরুম
৩টি
গাড়ি পার্কিং
৬টি
লিফট
হ্যাঁ
ফেসিং
দক্ষিণমুখী
কিচেন
হ্যাঁ
ডাইনিং
হ্যাঁ
সিকিউরিটি
হ্যাঁ
ইউটিলিটি
গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ
ফাইন্যান্সিং
আপনি চাইলে আমাদের প্রজেক্ট নিতে সম্পূর্ণ টাকা একবারে পরিশোধ করতে হবে না। আমরা আপনাদের সুবিধার্থে ৩৬ মাসের কিস্তিতে ফাইন্যান্সিং সুবিধা দিচ্ছি।
আপনার সুবিধামতো ধাপে ধাপে পেমেন্ট দিয়ে সহজেই ফ্ল্যাটের মালিক হতে পারবেন।
মূল্য নির্ধারণ (উদাহরণস্বরূপ):
মোট ফ্ল্যাটের মূল্য
পেমেন্ট ধাপসমূহ
প্রথম ধাপ:
আপনাকে প্রথমে মোট ফ্ল্যাটের মূল্যের ৩৫% পরিশোধ করতে হবে।
এই পরিমাণ অর্থ আমরা জমি রেজিস্ট্রি, পাইলিং এবং মূল ভিত্তি (ফাউন্ডেশন) নির্মাণের কাজে ব্যবহার করব।
মোট ফ্ল্যাটের মূল্যের
৩৫%
দ্বিতীয় ধাপ:
আপনার প্রদত্ত ৬৫% অর্থ দিয়ে আমরা ধাপে ধাপে ফ্ল্যাটের নির্মাণকাজ সম্পন্ন করব এবং ২০ মাসের মধ্যে ফ্ল্যাট হস্তান্তর করব। অবশিষ্ট কিস্তি আপনাকে পরবর্তী ১৬ মাসের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।
প্রতি মাসে কিস্তি
সাপ্তাহিক আপডেট
প্রয়োজনে সরাসরি প্রজেক্ট ম্যানেজারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন।

৩৬ মাসে হাতে সম্পূর্ণ রেডি অ্যাপার্টমেন্ট, স্মার্ট
বিনিয়োগ, সর্বোচ্চ মূল্য!
আপনি যা পাচ্ছেন:
লোকেশন ও বিল্ড কোয়ালিটির ওপর ভিত্তি করে রেডি অ্যাপার্টমেন্টের বাজারমূল্য
আপনার সম্পত্তির প্রকৃত মূল্য
কেন আমাদের ইনস্টলমেন্ট মডেল সবচেয়ে বুদ্ধিমানের সিদ্ধান্ত?
নিম্ন ঝুঁকির ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্ট
শুধু ৩৫% টাকা আগেই দেবেন, বাকিটা ৩৬ মাসে আস্তে আস্তে দিবেন।
আর এই ৬৫% টাকা আপনার কাছেই থাকবে, ইচ্ছা হলে ব্যাংকে রাখুন, সুদ পান, বা নিজের দরকারে ব্যবহার করুন।
মাত্র ২০ মাস পর আপনি আপনার অ্যাপার্টমেন্ট হাতে পাবেন।
চাইলে নিজে থাকতে পারেন বা ভাড়া দিয়ে মাসে ৳৪০,০০০–৳৫০,০০০ আয় করতে পারেন।
এটি আপনার জন্য একটি নিশ্চিত সেভিংস এবং লাভজনক বিনিয়োগ।
মূল্যস্ফীতি থেকে সুরক্ষা
চুক্তি করলে ৩৬ মাস জুড়ে ফ্ল্যাটের দাম একই থাকবে, বাড়তি কোনো খরচ নেই
বাংলাদেশে গত ৪০ বছরে গড় মূল্যস্ফীতি ছিল প্রতি বছর ৭–৮%। ফলে, তিন বছরে আপনার ফ্ল্যাটের বাজারদর প্রায় ২৫% পর্যন্ত বাড়তে পারে।
আপনি আজকের দামে ফ্ল্যাট নিশ্চিত করছেন, ইনফ্লেশনের ঝুঁকি থাকছে না
উচ্চমানের ডিজাইন ও নির্মাণ
আমাদের প্রকল্পে আন্তর্জাতিক মানের আর্কিটেকচার ও কনস্ট্রাকশন নিশ্চিত করা হয়েছে।
টেকসই, নিরাপদ ও আধুনিক ফ্যাসিলিটি থাকছে, যা ভবিষ্যতে আপনার ফ্ল্যাটের রিসেল বা ভাড়ার বাজারে সর্বদা বাড়তি চাহিদা তৈরি করবে।
প্রিমিয়াম রেন্টাল ভ্যালু
এখানে প্রতিটি ইউনিট বাজার চাহিদা বিশ্লেষণ করে ডিজাইন করা হয়েছে, তাই ভবিষ্যতে আপনার ফ্ল্যাটে উচ্চ ভাড়ায় ভাড়াটিয়া পাওয়া সহজ হবে।
লোকেশন ও অ্যামিনিটিজের কারণে উচ্চমানের ক্লায়েন্টদের কাছে এটি সবসময় আকর্ষণীয় থাকবে।
দীর্ঘমেয়াদি সম্পদমূল্য বৃদ্ধি
সময়ের সাথে সম্পত্তির মূল্য বাড়বে, পাশাপাশি বাড়বে আপনার ভাড়া আয়ের পরিমাণও।
এছাড়াও, ভবিষ্যতে ব্যাংক ঋণ অথবা আরও বড় বিনিয়োগের সুযোগ পাবেন এই ফ্ল্যাটের বিপরীতে।
আমরা কীভাবে এত কম্পেটিটিভ দামে অফার দিতে পারছি?
কোনো থার্ড পার্টি কন্ট্রাক্টর নেই
আমাদের পুরো প্রজেক্ট পরিচালনা করে নিজের এক্সপার্ট ইঞ্জিনিয়ারিং ও ডিজাইন টিম।
এখানে কোনো থার্ড পার্টি কন্ট্রাক্টর, মিডলম্যান, কিংবা বাইরের এজেন্ট নেই ফলে খরচ কমে, মান থাকে নিয়ন্ত্রণে, আর আপনার বিনিয়োগ পুরোপুরি সুরক্ষিত।
স্বচ্ছতা ও পার্সোনাল সাপোর্ট
প্রত্যেক ক্লায়েন্ট পান ব্যক্তিগত সাপোর্ট ও পরামর্শ।
প্রকল্পের প্রতিটি ধাপ এবং খরচের হিসাব থাকে একদম স্বচ্ছ গোপন কোনো চার্জ বা অতিরিক্ত ব্যয়ের ঝামেলা নেই।
আধুনিক ডিজিটাল ট্র্যাকিং ও ক্লায়েন্ট ফিডব্যাক
প্রযুক্তিনির্ভরভাবে প্রকল্পের অগ্রগতি, আপডেট এবং ক্লায়েন্ট ফিডব্যাক নিশ্চিত করি।
আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার: গ্রাহক সন্তুষ্টি এবং বিশ্বাস।